বিভাব নাট্য একাডেমীর নতুন নাটক “স্বপ্ন-স্বদেশ” সকল নাট্য মোদী দর্শকদের বিশেষ ভাবে নজর কারবে
–ইন্দ্রজিৎ
সম্প্রতি মধুসূদন মঞ্চে মঞ্চস্থ হলো বিভাব নাট্য একাডেমির নতুন নাটক “স্বপ্ন স্বদেশ”।বর্তমান সময়ে স্বাধীনতা সংগ্রামীদের আত্মত্যাগ ও আত্মবলিদানের কথা বর্তমান প্রজন্ম ভুলতে বসেছে। সেই সময় বিভাব এর নাটক স্বপ্ন–স্বদেশ সমস্ত দর্শকের মনে পুনরায় স্বাধীনতা সংগ্রামীদের সংগ্রামের কথা ,তাদের আত্মবলিদানের কথা স্মরন করিয়েছে। তাই ধন্যবাদ নাট্যকার সঞ্জয় সেনগুপ্ত ও ,বিভাবকে।
ধনেশগঞ্জের আড়্ৎদার ও সুদখোর মহাজন হর্যনাথের একমাত্র লক্ষ যেন তেন প্রকারে অর্থ উপার্জন করা। কিন্তু তার একমাত্র ছেলে রমেন তার বিপরীত। তার একমাত্র লক্ষ অত্যাচারী ইংরেজদের হাত থেকে গ্রামবাসীদের রক্ষা কৃরা। এই কাজে তার সহায় তার মা সরলা।হর্ষনাথ ছেলেকে শোধরানোর জন্য রমেনকে তার ভগ্নীপতি সূর্যপদোর কাছে পাঠিয়ে দেয়।আসলে সূর্যপদ একজন বিপ্লবী। তার সংস্পর্শে এসে রমেন ভারতের মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য প্রস্তুত হতে থাকে।
অভিনয়ের ক্ষেত্রে নান্টু পালের হর্ষণাথ, তারক দাসের জগা পুলিশ, রাজা ব্যানার্জির রমেন, বিপ্বব মুখার্জির পুলিশ অফিসার এর অভিনয় নাটক উপযোগী। উত্তম দাসের সূর্যপদ ও রমা পালের সরলার অভিনয়ে আরো একটু বলিষ্ঠতা দাবি করে এই নাটক।
নির্মল মৃধার দড়ির সাহায্যে মঞ্চ ভাবনা নতুনত্বের দাবি রাখে। দেবাশিস চক্রবর্তীর আলো ও অনির্বাণ দত্তের আবহ নাটকটিকে মনোগ্রাহী করে তুলেছে। সব শেষে পরিচালক নান্টু পালকে ধন্যবাদ, এই রকম সুন্দর মঞ্চ, আলো,আবহ ও অভিনয়ের যোগ্য যুগলবন্দীতে মনোগ্রাহী প্রোজোযনা উপহার দেবার জন্য। বর্তমান সময়ে স্বাধীনতা সংগ্রামীদের আত্মত্যাগ ও আত্মবলিদানের কথা বর্তমান প্রজন্ম ভুলতে বসেছে। সেই সময় বিভাব এর নাটক স্বপ্ন–স্বদেশ সমস্ত দর্শকের মনে পুনরায় স্বাধীনতা সংগ্রামীদের সংগ্রামের কথা ,তাদের আত্মবলিদানের কথা স্মরন করিয়েছে। তাই ধন্যবাদ নাট্যকার সঞ্জয় সেনগুপ্ত ও বিভাবকে।
ধনেশগঞ্জের আড়্ৎদার ও সুদখোর মহাজন হর্যনাথের একমাত্র লক্ষ যেন তেন প্রকারে অর্থ উপার্জন করা। কিন্তু তার একমাত্র ছেলে রমেন তার বিপরীত। তার একমাত্র লক্ষ অত্যাচারী ইংরেজদের হাত থেকে গ্রামবাসীদের রক্ষা কৃরা। এই কাজে তার সহায় তার মা সরলা।হর্ষনাথ ছেলেকে শোধরানোর জন্য রমেনকে তার ভগ্নীপতি সূর্যপদোর কাছে পাঠিয়ে দেয়।আসলে সূর্যপদ একজন বিপ্লবী। তার সংস্পর্শে এসে রমেন ভারতের মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য প্রস্তুত হতে থাকে।
অভিনয়ের ক্ষেত্রে নান্টু পালের হর্ষণাথ , তারক দাসের জগা পুলিশ, রাজা ব্যানার্জির রমেন, বিপ্বব মুখার্জির পুলিশ অফিসার,এর অভিনয় নাটক উপযোগী। উত্তম দাসের সূর্যপদ ও রমা পালের সরলার অভিনয়ে আরো একটু বলিষ্ঠতা দাবি করে এই নাটক। নির্মল মৃধার দড়ির সাহায্যে মঞ্চ ভাবনা নতুনত্বের দাবি রাখে। দেবাশিস চক্রবর্তীর আলো ও অনির্বাণ দত্তের আবহ নাটকটিকে মনোগ্রাহী করে তুলেছে। সব শেষে পরিচালক নান্টু পালকে ধন্যবাদ,এই রকম সুন্দর মঞ্চ, আলো, আবহ ও অভিনয়ের যোগ্য যুগলবন্দীতে মনোগ্রাহী প্রোজোযনা উপহার দেবার জন্য।